নিজস্ব প্রতিবেদক
দিনাজপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামি আব্দুল হকের ফাঁসি ১৯ বছর পর কার্যকর হয়েছে।২০০৭ সালের ৩ মে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতে মামলার রায় হয়।
বুধবার রাত ১২টা ১ মিনিটে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাকে দণ্ড দেয়া হয়েছে বলে জানান জেল সুপার মোকাম্মেল হোসেন। মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
কারাগারসূত্রে জানা যায়, রংপুরের মিঠাপুকুরে ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে স্ত্রীকে হত্যা করেন আব্দুল হক। পরদিন আব্দুল হকের শাশুড়ি মিঠাপুকুর থানায় তার নামে মামলা করেন। প্রায় ৫ বছর পর ২০০৭ সালের ৩ মে রংপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতে মামলার রায় হয়। তাতে আব্দুল হককে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
জেল সুপার মোকাম্মেল হোসেন জানান, ফাঁসির দিন ঠিক হওয়ার পর বুধবার বিকেলে পরিবারের সদস্যরা আব্দুল হকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এরপর মধ্যরাতে তাকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়।