নিজস্ব প্রতিবেদক
আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনান রংপুর লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এসএসসি, রংপুর সরকারি কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিভাগে এইচএসসি পাস করেন। দর্শন বিষয়ে অনার্স মাস্টার্স পড়েন রংপুর কারমাইকেল কলেজে।
স্কুল-কলেজে থাকতে ক্রিকেট খেললেও হঠাৎ করেই আহলে হাদিস সংগঠনের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ক্রিকেট ছেড়ে দিয়ে ইসলামী বই প্রচুর পড়তেন।
আরও পড়ুন: আবু ত্বহা আদনানেরর খোঁজ মিলেছে
নিজের ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে সেখানে ধর্মীয় আলোচনা করতেন। বিভিন্ন মসজিদে নামাজও পড়াতেন তিনি। তার ধর্মীয় আলোচনার পক্ষে-বিপক্ষে আলাচনা এবং সমালোচনা দুটোই হতো।
সম্প্রতি ইউটিউবে প্রকাশিত ত্ব-হার বক্তব্যে ঢাকা শহরকে ‘কেয়ামতের শহর’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
ত্ব-হার দাবি, পরকালে দোজখে নারীদের সংখ্যা বেশি হবে। আর এর জন্য তার ভাষায় ‘নারীর উদ্ধত’ আচরণ দায়ী। ‘যে নারী পুরুষের সঙ্গে পাবলিক বাসে উঠে অফিসে যায়, ইমাম মাহাদীর বিরুদ্ধে এই নারীরাই যুদ্ধ করবে।’
একটি ভিডিও’তে তিনি তালেবানকে হ্কপন্থী বলে অভিহিত করে বলেন, তালেবান’রা ইমাম মাহাদীর সাথে জেরুজালেমে যুদ্ধে যাবেন।
ভালো বলেছেন
good news
কি হাস্যকর কথাবার্তা!
এনাদের জন্যই বিশ্বে অপমানিত হয় মুসলমানরা। এনারাই মুসলমানদের এত অত্যাচারের পেছনে দায়ী।
এই নিউজ টা ফেইক। আবু ত্ব হা আল আদনান। তার কোন লেকচারে এরকম উদ্ভট উদ্ভ্রান্ত কথা বলেন নাই। আমি এতো দিন সাংবাদিক দের শিক্ষিত ভাবতাম। মানে একটু হইলেও রিসার্চ করার অভ্যাস আছে জানতাম। কিন্তু ভুল তথ্য দেয়া। এটা মানে কি??
আপনি কি তার ইউটিউব ভিডিও গুলো দেখেছেন? সে না বললে সাংবাদিকেরা তার নামে নিউজ করলে সেটার বিরুদ্ধে মামলা করলে তাকে জেলে যেতে হবে মিথ্যা সংবাদের জন্যে এটা কি জানেন? নিজেদের পক্ষে না গেলেই সেটা ফেইক নিউজ হয়ে যায়?
অনেক সমস্যাজনক কথা বলেন ইনি। একে তো বাসে উঠতে নিষেধ করতেসেন মেয়েদের, আবার আরেক জায়গায় বলসেন যে মেয়েদের বাচ্চা নেওয়ার উপযোগ্য বয়স নাকি ১৫-২৫। কি?? ১৫???
তারপর আবার উনি তালিবান সমর্থক। আমাদের নতুন প্রজন্মের হুজুর রাও যদি এমন ধর্মান্ধ থেকে বের না হতে পারে তাহলে কিভাবে হবে?