More

    একটি বিরল অভিজ্ঞতার বয়ান

    মোহাম্মদ রফিক:

    অভিজ্ঞতার সম্প্রসারণ বিভিন্নভাবেই ঘটতে পারে এবং ঘটেও থাকে। মানুষের চৈতন্যের বৃদ্ধি ঘটে মূলত জীবন যাপনের ভিতর দিয়েই।  কখনো কখনো অন্য কারো সৃষ্টিশীল কর্মের সংস্পর্শেও রসায়ন ঘটে যায়। আমারও ঠিক এমনি ঘটেছে, ইদানিংকালে একটি উপন্যাসের সহচায্যে দৈবক্রমে নয়, দৈবযোগে উপন্যাসটি আমার হাতে এসেছে, ঔপন্যাসিকের নাম লাভলী তালুকদার এবং উপন্যাসটি “নাঙা হুজুরের পাথর স্বর্গ”

    মূলত শারীরিক কারণে আমি আর সেভাবে পড়াশোনায় মনোনিবেশ করতে অক্ষম, কোনো বই হাতে নিয়ে  কিছুদূর পড়ার পর যদি অনুভব করি,  সে রকম আর আনন্দ পাচ্ছি না, তাহলে বইটি সযত্নে সরিয়ে রাখি। উপন্যাসের ক্ষেত্রে এ ধরণের ঘটনা প্রায়ই ঘটে। কিছুকাল পূর্বে এক বসায় পড়ে উঠেছিলাম প্রশান্ত মৃধার ‘ডুগডুগির আসর’। একই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হলাম লাভলী তালুকদারের ‘নাঙা হুজুরের পাথর স্বর্গ’ হাতে নিয়ে। জিজ্ঞাসা করতে পারেন, এরকম ঘটার কারণ কি? এবং সেটাই আপনাদের সামনে তুলে ধরার জন্য আমার এই নাতির্দীঘ নিবন্ধটি।

    শুরুতেই বলে নিই, উপন্যাস পড়তে গিয়ে কি কি বিপত্তির সম্মুখীন হই। বেশীর ভাগ উপন্যাসই আমার ধারণায় বিশেষ কোনো উদ্দেশ্যে  নির্মিত। অবশ্য সে উদ্দেশ্য মহৎও হতে পারে। কিন্তু আমার ধারণা, যে কোনো উদ্দেশ্য যদি প্রাধান্য পায় তাহলে রচনার উৎকর্ষ বাধাগ্রস্ত বা দিধাগ্রস্ত হতে বাধ্য।

    দ্বিতীয়ত, আমাদের বেশীরভাগ ঔপন্যাসিক্্ই উপন্যাস নির্মাণের ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু আমদানিকৃত ধ্যান ধারণায়  প্রভাবিত এবং এই ধারণাগুলো এসেছে মূলত ঔপনিবেশিক  শাসকের ছত্রছায়ায়। আরেকটি বিবেচনা আমাকে খুব পীড়িত করে, বিশেষ করে বর্তমানকালে দেখি কোনো উপন্যাস পড়তে শুরু করলেই বিশ্বের অন্য কোনো লেখকের লেখার ধরণ এবং বাক্য বিন্যাস না চাইলেও স্মরণে এসে যায়। তখন উৎসাহ হারিয়ে ফেলতে খুব একটা সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয় না।

    যতদূর আমার মনে পড়ে, লিও তলস্তয়, একজন তরুণ লেখককে বলেছিলেন,  লিখতে চাও, প্রথমে নিজের গ্রামটিকে ভাল করে চেনো, তাহলে বিশ্বকে চেনা হয়ে যাবে। এই প্রসঙ্গে আমি অনেক বিশ্ব বিখ্যাত অসমান্য রচনা ও উপন্যাসের উল্লেখ করতে পারতাম। কিন্তু বিরত রইলাম।

    লাভলী তালুকদারের উপন্যাসটির পটভূমি টাংগাইলের কালিহাতী এবং গাজীপুরের সখিপুর। উপন্যাসটি কয়েক পৃষ্ঠা পার হতেই আমার মনে হল, আমি ও যেন এই অঞ্চল দিয়ে হাঁটছি। অঞ্চলটি যেন বহু চেনা,  সেখানে বসবাসকারি মানুষজনও। আমি নির্দ্ধিধায়  বলতে পারি, অন্যান্য পাঠকও এই অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হবেন। লাভলী তালুকদারের লেখায়  যে জায়গাগুলি উঠে এসেছে সে জায়গাগুলো তার চেনা-জানা ও অভিজ্ঞতার অংশ। এই বিশ্বাস পাঠক হিসাবে আমার ভেতরে উপন্যাসটি জন্ম দিতে পেরেছে। এটাকে বিরল কৃতিত্বই বলতে হবে। একেই বলে সৃষ্টিশীলতার টান।

    এরপরই আমার নিজের কাছে প্রশ্ন করেছি,  উপন্যাসটি কোন ধরণ-ধারণ অনুসরণ করে লেখা। বিশেষ করে অতি পরিচিত প্লট, পাত্রপাত্রী, পরিচ্ছেদ এর কোনো নির্দশন এখানে নেই। বিশেষ কোনো ব্যক্তির বা ব্যক্তিজীবনের সংকট পরিলক্ষিত হয় না। তখনই আমার স্মৃতিতে ময়মনসিংহ গীতিকার মহুয়া, মলুয়া ইত্যাদি লোক-কাহিনির বর্ণনা ও নির্মাণকলা স্মরণে এসেছে, আমার মনে হয়েছে বাংলা ভাষায় উপন্যাসকে বাঙালির প্রকৃত উপন্যাস হতে হলে এই লোক-কাহিনির কাছেই অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে। বলতে অসুবিধা নেই, আমি প্রীত ও উদ্বুদ্ধ হয়েছি।

     আমি আ-শৈশব দেখে এসেছি আমাদের দেশের জনপদে সাধারণ মানুষ গায়ে গায়ে লটকে থেকে যৌথ জীবনযাপন করে। সেখানে ব্যক্তি সর্বমানুষের প্রতিবিম্ব এবং  সকল মানুষ  বিশেষ ব্যক্তির সুখ-দু:খ সংগ্রামে এমনকি শত্রুতায়ও সংলগ্ন। যে কারণে বিশেষ কারো কথায় বা ভাষায় বা বাচনভঙ্গিতে প্রতিধ্বনি পাওয়া যায় একটি পুরো জনজীবনের। তখনই একটি স্বর হয়ে উঠে বহুস্বর এবং বহুস্বর রূপ পায়  একটি স্বরে। এই কথা অনুধাবন করতে রুশ নৃতাত্ত্বিক মিখাইল বাখতিনের অনুগামী হওয়ার প্রয়োজন নেই। একজন সৎ মেধাবী  ঔপন্যাসিকের অবচেতনেই এই সত্য অনুরণণিত  হওয়া উচিত।

    প্রথমেই বলেছি যে, কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে এ উপন্যাসটি রচিত হয়নি। ঔপন্যাসিকের জীবন অভিজ্ঞতার পায়ে পায়ে গড়ে উঠেছে এই আখ্যান বর্ণনা। অন্তর বয়ানে আছে পীরতন্ত্রের নোংড়ামি অপব্যরহার এবং যৌনতা ও ব্যাভিচার। ঔপন্যাসিক ইচেছ করলেই এসব বিষয়কে পুঁজি করে বেশ রগরগে পাঠক সমাদৃত একটি অলেখ্য উপন্যাসের নামে উপস্থিত করতে পারতেন। কিন্তু ঔপন্যাসিক সে পথে পা দেওয়া তো দূরের কথা বরং বলব, অপূর্ব শৈল্পিক সংযমের পরিচয় দিয়েছেন। সে ক্ষেত্রে আমাদের সর্বমান্য ঔপন্যাসিক মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এর কথা বার-বার মনে পড়ে, অন্তত  আমার পড়েছে।

    “নাঙা হুজুরের পাথর স্বর্গ” কোনো ব্যক্তি মানুষের কাহিনি নয়, একটি জনপদের যৌথ জীবনের উপাখ্যান। বাংলা সাহিত্যে আমার স্মৃতিতে এই ধরণের আরেকটি উপন্যাসই ধরা আছে, অদ্বৈত মল্লবর্মনের ‘তিতাস একটির নদীর নাম’। যে উপন্যাসের প্রধান চরিত্র তিতাসকে ঘিরে রেড়ে ওঠা একটি মানব বসতি।  হয়তো বলা যেতে পারে যে, পথের পাঁচালি উপন্যাসের  প্রধান চরিত্র নিশ্চিন্তপুর গ্রাম, কিন্তু ওই পর্যন্তই। কিন্তু সেখানকার সাধারণ জনবসতির কোনো খবর আমরা উপন্যাসে সে অর্থে পাই নিই।

    “নাঙা হুজুরের পাথর স্বর্গ” উপন্যাসটিতে ঘরের মানুষ, বাইরের মানুষ, দূরের মানুষ, কাছের মানুষ সব একাকার হয়ে আকাঙ্খা, বিলাপে, বেদনায় লীন হয়ে যায়, ঔপন্যাসিকের রচনা শৈলীতে ফের বেঁচে উঠেছে এবং এই বেঁচে ওঠার ধরণটাও অদ্ভুত, গোলেরা, হাউসি বা ডুরির মতো, পরাজয়ে যারা বিদ্রোহী, তাদের কারো পক্ষেই ভোলা সম্ভব নয়। এমন জীবন্ত নারী চরিত্র চিত্রায়ণে লাভলী তালুকদারকে  অযথা নারীবাদের প্রবক্তা হতে হয়নি। জীবন যাপন এবং জীবন প্রণালীরই  প্রতিনিয়ত সংগ্রামী অঙ্গিকার লাভলী তালুকদারকে উদ্বুদ্ধ করেছে সৃষ্টিশীলতার মন্ত্রে ও উদযাপনে।

    একটি দেশের ভেতরে যে কত ধরণের দেশ থাকে তার অন্যতম একটি পরিচয় আমাদের সামনে নিয়ে এসেছে লাভলী তালুকদার। এই উপন্যাস পাঠের পর আমি খোঁজ নিয়ে জেনেছি, এই ধরণের আখ্যান-উপখ্যান শুধুমাত্র এ অঞ্চলেই নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। আমরা তার কোনো খবরই রাখি না, সেই বিচারে এই উপন্যাস আমাদের  চৈতনোদ্যয় ঘটিয়েছে। প্রশ্ন উঠতে পারে তাহলে আমাদের উপন্যাসের কাঠামো কি হবে এবং কি হওয়া উচিত! তার উত্তরও গোগল-দস্তয়োভস্কি – লিও তলস্তয়   দিয়ে গেছেন। আমাদের বিস্তৃত লোক-কাহিনি এ লোক জীবনের দর্পণ। সেই দর্পণ ও দর্শনের কাঠামোকে অবলম্বন করে  আধুনিকতার বিকাশ এবং  ধারণা আমাদের উপন্যাসের চেহারা ও চরিত্র  নির্মাণ করুক, এটাই আমাদের কাম্য। ল্যাটিন আমেরিকার ঔপন্যাসিকেরা এই কাজই সুচারুভাবে করে চলেছেন। তাই আজ বিশ্বের কাছে তারা  প্রাণাম্য। লাভলী তালুকদার পদক্ষেপটি আমি বলব, শুরুর পদধ্বনি মাত্র।

    অনেক পাঠকই লাভলী তালুকদারের এই উপন্যাসটির সঙ্গে সৈয়দ ওয়ালী উল্লাহ- এর ’লালসালু’র  এক ধরণের সাযুয্য দেখলেও দেখতে পারেন।  আমার কাছে কিন্তু দুইটিকে দুই জাতীয় উপন্যাসের নমুনা বলে প্রতীয়মান হয়েছে। লাভলী তালুকদারের উপন্যাসটি শেষ পর্যন্ত একটি জনপদের জনজীবনের আলেখ্য। ’লালসাল’-তে ব্যক্তি সংকটই শেষ পর্যন্ত মূখ্য।

    কিন্ত আলোচ্য উপন্যাসে কোথাও যে ঔপন্যাসিক সশরীরে উপস্থিত একথা বোঝা গেলেও ঠিক অঙ্গুলি নির্দেশ করে তার অবস্থান নির্ণিত করতে ব্যর্থ হয়েছি।   ঔপন্যাসিক অবশ্যই কৃতিত্বের দাবিদার। এবং সে ক্ষেত্রে এই উপন্যাসটির আলোচনায় তিতাস একটি নদীর নামের উল্লেখ অবশ্যম্ভাবী। তবে তিতাস একটি নদীর নাম উপন্যাসে অদ্বৈত মল্লবর্মনের  অবস্থান সনাক্ত করতে সচেতন পাঠকে খুব বেগ পেতে হয় না। যে কোনো উপন্যাসে একটি সম্পূর্ণ জগৎ নির্মাণ ঔপন্যাসিকের কৃতিত্বের পরিচায়ক। লাভলী তালুকদার এটা করতে সক্ষম হয়েছেন এবং সেজন্য সাধুবাদ পাপ্য।

    একটি উপন্যাস, সার্থক উপন্যাস ও ঔপন্যাসিকের র্দীঘ সাধনার. জীবন যাপনের ও ধ্যান ধারণার সঙ্গে  বেড়ে ওঠে।  লাভলী তালুকদার এই উপন্যাসটির ক্ষেত্রে আমার মনে হয়েছে সেই সাধনার পরিণতি বা পরিসমাপ্তি যেন ঘটেনি বা ঘটে উঠতে পারেনি। হয়তো ঔপন্যাসিকের এটা প্রথম বা  হতে পারে দ্বিতীয় বা তৃতীয় রচনা।  নবতর নির্মাণের দক্ষতা তখনো অর্জিত হয়নি। গোলেরার স্বামীর বাড়ি থেকে কাহিনি বেরিয়ে সখিপুরে যেন একটি বেশী দ্রুত সমাপ্তির পথে, হেঁটে না গিয়ে দৌড়ে গিয়েছে। ভাবলে কারণ গুলিও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। মোদ্দা কথায় ঔপন্যাসিক শিল্পী হিসেবে এখানে যথেষ্ট পরিণতির পরিচয় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।  হতে পারে, এই প্রস্তুতি কোনো মহত্তর পরিসমাপ্তির  ইঙ্গিতবাহী।

    লাভলী তালুকদার মনে হয়, এই বিষয়টি সর্ম্পকে পুরোপুরি সচেতন ছিলেন না। সৃষ্টিকর্মে নিয়োজিত স্রষ্টাকে পাঠকের বা দর্শকের চৈতন্যের উপর আস্থা রাখা প্রয়োজন। তাঁকেও তাঁর অন্তর বয়ানে নিয়ে নেওয়া  উচিত। তাঁকেও কল্পনা করতে ভাবতে দিতে হবে। তাই সবকিছু খোলসা করে বলে দেওয়ার বা বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই।

     উপন্যাস নির্মাণের ক্ষেত্রে আমি “নাঙা হুজুরের পাথর স্বর্গ” কে কোনো অর্থেই মহৎ কোনো সৃষ্টিকর্ম বলছি না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আমি উপন্যাসটির বিশেষ মূল্য খাটো করে দেখতে প্রস্তত। আমি ঔপন্যাসিকের কাছে ঋণী। কারণ তিনি আমাকে একটি  নতুন জগতের সন্ধান দিয়েছেন। সে জগতের অস্তিত্ব সম্পর্কে আমার কোনো ধারণাই ছিল না। এত পাত্রপাত্রী মানুষ জনের আসা যাওয়া এই ক্ষুদ্র পরিসরে তাতেও তাদেরকে আলাদা করে চিনতে আমার কোনো  অসুবিধা হয়নি। ঔপন্যাসিক আলাদাভাবে তাদের প্রত্যেকের জন্য বিশেষ বিশেষ শব্দ বাক্য বা বর্ণনা উপস্থিত করেননি, তারপরেও তারা আমার সঙ্গে বসবাস করেছে। এবং কেউ কেউ এখনো করছে। ঔপন্যাসিকের এই দক্ষতা অবশ্যই উজ্জ্বল সম্ভাবনার বিষয় আমাদের আস্থা ও বিশ্বাস জন্ম দেয়, যদিও এই মুহুর্তে সেই বাক্যটি উচ্চারণ করার সময় আসেনি  তবুও বলব আমি ব্যক্তিভাবে তার  পরবর্তী উপন্যাসের প্রতীক্ষায়, উপন্যাসে  আয়াতের মৃত্যুর পরের অংশটি আমার কাছে সম্পূর্ণ অপ্রয়োজনীয় ও অবান্তর মনে হয়েছে। লেখকের ভবিষ্যতে এই বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে যত র্দীঘই হোক না কেন কাহিনি বর্ণনায় প্রতিটি বাক্য এমন কি প্রতিটি শব্দ বিশেষ ভাবে অর্থবাহী, তাই তার মুল্য অপরিসীম।

    শেষ পযন্ত “নাঙা হুজুরের পাথর স্বর্গ” একটি অসমাপ্ত উপন্যাস; যেমন আমি বলে থাকি পদ্মা নদীর মাঝি সম্পর্কে।

    লেখক: কবি ও সাবেক অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় 

    © এই নিউজ পোর্টালে প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
    / month
    placeholder text

    সর্বশেষ

    রাজনীাত

    বিএনপি চেয়ারপারসনের জন্য বিদেশে হাসপাতাল খোজা হচ্ছে

    প্রভাতী সংবাদ ডেস্ক: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্যে আবেদন করা হয়েছে। খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যরা মনে করেন আবেদনে সরকারের দিক থেকে ইতিবাচক...

    আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ

    আরো পড়ুন

    1 Comment

    1. খুব খোলামেলা এবং সাবলীল মন্তব্য হয়েছে, তবে মন্তব্য হিসাবে এটা নাতিদীর্ঘ বললেও পড়তে গিয়ে শেষ হচ্ছিলনা বলে আমার কাছে আরেকটা উপন‍্যাস মনে হয়েছে। তবে সাধুবাদ শ্রদ্ধেয় শিক্ষক ও গুরজন আপনাকে, যে এই সব উদিয়মান লেখকদের দিকনির্দেশনা মূলক উপদেশ ও সাহস যোগানের জন‍্য। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।

    Leave a reply

    Please enter your comment!
    Please enter your name here

    spot_imgspot_img